যেনে নিন আপনার শরীরের জন্য খুভ উপকারি কিছু স্বাস্থ্য পরামর্শ
দিনে কত বার প্রস্রাব করেন আপনি? সংখ্যাই বলে দেবে আপনি কি সুস্থ না অসুস্থ..
একজন সুস্থ সবল মানুষ দিনে কতবার প্রস্রাব করা স্বাভাবিক? এই প্রশ্নটি প্রায়ই অনেকের মনে আসে। বিশেষ করে যারা তাদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে সর্বদা সতর্ক থাকেন।
একজন সুস্থ মানুষ দিনে কতবার প্রস্রাব করা স্বাভাবিক বলে আপনি মনে করেন? এই প্রশ্নটি প্রায়ই অনেকের মনে আসে। বিশেষ করে যারা তাদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে সর্বদা সতর্ক থাকেন। এই প্রশ্নটিও ওঠে কারণ আশেপাশের অনেকেই বারবার টয়লেটে যায়, আবার কেউ কেউ টয়লেটে না গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে যারা প্রচুর জল পান করেন তারা মনে করেন যে তারা একেবারে ফিট।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস-সহ বিভিন্ন ধরণের দীর্ঘস্থায়ী ডায়াবেটিস রয়েছে। টাইপ ১ ডায়াবেটিসে ইমিউন সিস্টেম প্যানক্রিয়াসের ইনসুলিন-উৎপাদনকারি বিটা কোষকে আক্রমণ করে এবং ধ্বংস করে দেয়। টাইপ ২ ডায়াবেটিসে শরীর হয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করে না, বা এটি ইনসুলিনকে প্রতিরোধ করে। টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণের মধ্যে একটি হল ঘন ঘন প্রস্রাব।
তালের শাঁস খেলে মিলবে এই ১০ উপকারিতা
রসে টইটুম্বুর তালের শাঁস নিয়ে রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসে আছেন বিক্রেতারা। গরমের এই সময়ে শরীর শীতল রাখতে কচি তালশাঁসের জুড়ি নেই। এতে মেলে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, আঁশ, ভিটামিন, এবং খনিজ উপাদান। এছাড়া তালশাঁসের বেশির ভাগ অংশই জলীয়। ফলে শরীর দ্রুত পানি হারালে তা পূরণ করতে সহায়তা করে এই তালশাঁস। জেনে নিন তালের শাঁস খাওয়ার কিছু উপকারিতা।
- তালের শাঁস পানি সমৃদ্ধ। গরমে শরীরের বাড়তি পানির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে এই ফল। তাই পানি ও পানি জাতীয় খাবারের পাশাপাশি সুমিষ্ট এই ফল খান গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে।
- তালের শাঁসে থাকা ক্যালসিয়াম হাঁড় গঠনে ভূমিকা রাখে। ভালো রাখে দাঁতও।
- উচ্চমাত্রায় সোডিয়াম এবং পটাসিয়াম মেলে তালের শাঁসে, যা শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। ফলে গরমের ক্লান্তি দূর হয়।
- আয়রনের উৎস এই ফল। নিয়মিত খেলে তাই দূর হয়ে অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা।
- তালশাঁসে রয়েছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তিকে প্রখর করতে সাহায্য করবে আপনার।
- আঁশ সমৃদ্ধ তালের শাঁস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের গণ্ডগোল থেকে দূরে থাকা যায়। পাশাপাশি ভালো থাকে অন্ত্রের স্বাস্থ্য।
- শরীরের জন্য উপকারী ভিটামিন সি ও বি কমপ্লেক্স মেলে এতে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয় ফলটি খেলে।
- লিভারের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে তালের শাঁস। এটি লিভার থেকে ক্ষতিকর ও দূষিত পদার্থ বের করে দেয়।
- তালের শাঁস শরীরের কোষের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।
- ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, চুল পড়া ইত্যাদি রোধ করতে সাহায্য করে ফলটি।
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন ও হিন্দুস্তান টাইমস
এই গরমে সুস্থ থাকতে যা করতে পারেন আপনি।
রান্নাঘরে গেলেই শিলার মেজাজ খারাপ হচ্ছে। এত গরমের মধ্যে সকালের নাস্তা বানাতে গেলেই ঘেমে নেয়ে যাচ্ছে, তারপর আছে দুপুরের খাবার, বিকালের নাস্তা আর রাতের খাবার বানানোর ঝামেলা।তার হাজবেন্ড আসিফও অফিস থেকে ফিরে বেশ ক্লান্ত হয়ে থাকে। রাতেও শান্তি নেই! ঘুমাতে গেলে মনে হয় ফ্যানের বাতাস গরম হলকা ছাড়ছে। সব মিলিয়ে এই গরমে অতিষ্ঠ জীবন। এই সমস্যা কিন্তু শুধুই শিলার নয়! স্মরণকালের অতিরিক্ত গরম এবার পড়েছে। শহর, নগর, গ্রাম কোথাও কেউ স্বস্তি পাচ্ছে না। নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন এখন একটুতেই মানুষ অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে, এমনকি অনেকে মারাও যাচ্ছে। এখন সবার একটাই চিন্তা কীভাবে এই আবহাওয়ায় ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ড গরমে সুস্থ থাকার উপায় নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা।
গরমে কী কী স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে থাকে?
প্রচণ্ড গরমের সময় সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে ক্লান্তি বোধ করা, হিট স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেন স্ট্রোক অন্যতম। এছাড়াও এই সময়ে কিডনি ও ফুসফুসের রোগীদের শারীরিক অবস্থা ক্রমান্বয়ে অবনতির দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। গরমে যারা বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের মধ্যে আছেন ৬৫ বছরের বেশি বয়সী প্রবীণ ব্যক্তি, শিশু-কিশোর, গর্ভবতী নারী ও দীর্ঘস্থায়ী রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা।
গরমে সুস্থ থাকতে কী করবেন?
গরমে সুস্থ থাকতে এই পরামর্শগুলো মেনে চলুন-
১) সম্ভব হলে বাসায় এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। ইলেকট্রিক বিল কমাতে একই সময়ে এসি ও ফ্যান ব্যবহার করুন। এসির তাপমাত্রা ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখলে রুম দ্রুত ঠাণ্ডা হবে এবং এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের খরচ কমে আসবে।
২) কাজের ফাঁকে কিছুটা আরাম পেতে একটি স্প্রে বোতলে পানি নিয়ে মুখে স্প্রে করুন অথবা ভেজা স্পঞ্জ ব্যবহার করে মুখ ও হাত ভিজিয়ে নিন।
৩) গরম পানিতে গোসল না করে ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করুন ।
৪) সবসময় হালকা রংয়ের ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। সিনথেটিক কাপড়ের পোশাক এড়িয়ে চলুন এবং সুতি, লিলেন ইত্যাদি কাপড়ের পোশাক বেছে নিন।
৫) আপনার ঘরকে শীতল করার জন্য তাপ নিরোধক কোটিং দেয়ালে দিতে পারেন, বাইরের জানালায় খড়খড়ি বা ভারী পর্দা দিয়ে ঢেকে দিতে পারেন এবং বাড়িতে ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন।
গরমে সুস্থ থাকতে সতর্ক থাকুন
প্রচণ্ড গরমের সময় বাসায় থাকাই সবচেয়ে ভালো। বিশেষ করে দুপুরবেলায় রোদের তাপ বেশি থাকে বলে এ সময় বাইরে গেলে হিট স্ট্রোক হতে পারে। পরামর্শ থাকবে, অপ্রয়োজনীয় আউটিং বাতিল করুন বা পুনঃনির্ধারণ করুন। সম্ভব হলে দিনের শুরুতে ও বিকেল বেলায় দরকারি কাজ করার পরিকল্পনা করুন। এছাড়াও প্রয়োজনীয় খাবার, পানি ও ওষুধ মজুদ রাখুন, যাতে আপনাকে গরমে বারবার বাইরে যেতে না হয়।
বাইরে যাওয়ার আগে অবশ্যই আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে নিন। টিভি-রেডিওর মাধ্যমে, অনলাইনে বা বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে হিটওয়েভের পূর্বাভাস দেখুন এবং স্বাস্থ্য সতর্কতা মেনে চলুন। যদি আপনাকে বাইরে যেতেই হয়, তাহলে সাথে একটি পানির বোতল ও ছাতা নিন। বাইরে সবসময় ছায়ায় থাকার চেষ্টা করুন এবং ত্বকের সুরক্ষার জন্য সানগ্লাস, টুপি ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
হাইড্রেটেড থাকার বিকল্প নেই
গরমের দিনে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাওয়া একটি পরিচিত সমস্যা। ডিহাইড্রেশনের লক্ষণগুলো হলো তৃষ্ণা অনুভব করা, হালকা মাথা ব্যথা হওয়া, শুষ্ক ত্বক, ক্লান্তি, গাঢ় রঙের তীব্র গন্ধযুক্ত প্রস্রাব হওয়া, স্বাভাবিকের চেয়ে কম প্রস্রাব হওয়া ইত্যাদি। এই সমস্যা এড়াতে প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কোনো অসুস্থতার জন্য যদি আপনার ডাক্তার তরল গ্রহণ সীমিত করে থাকেন, তাহলে তার পরামর্শ নিন যে এই গরম আবহাওয়ায় আপনার কতটুকু পানি পান করা উচিত। ও হ্যাঁ,গরমে সুস্থ থাকতে বাড়ি থেকে বের হবার সময় আপনার সাথে সবসময় একটি পানির বোতল রাখুন।
পরিশেষে বলা যায়, আমরা সবাই একটি ক্রান্তিকালীন সময়ে আছি। এই অসহনীয় তাপমাত্রা কবে কমবে তা এখনও জানা যায় নি। বরং বলা হয়েছে তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে। গরমে সুস্থ থাকতে আপনার একটু সচেতনতাই আপনার নিজের ও পরিবারের জন্য যথেষ্ট। তাই সময় থাকতে সচেতন হোন এবং সুস্থ থাকুন।
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ উপকারিতা ওঅপকারিতা..
ড্রাগন ফল সম্পর্কিত তথ্যঃড্রাগন বহুপ্রচলিত ফল না হলেও এর পুষ্টিগুন আর সুন্দর রঙের বদৌলতে ধীরে ধীরে সবার কাছে একটি পরিচিত ফল হয়ে উঠছে। ফলটির ত্বক দেখতে ড্রাগনের মত হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে ড্রাগন ফল।তবে এটিকে আরো নানা নামে ডাকা হয়।
ড্রাগন ফলের ফুল শুধুমাত্র রাতে ফোঁটে তাই ফুলটি “নাইট কুইন” নামে পরিচিত।ফুলের রঙ সাদা ও হলুদ বর্নের।আর গাছ হয় পাতাবিহীন।বিভিন্নভাবে ফুলের পরাগায়ন হতে পারে।আপনাআপনিও হয় আবার কৃত্রিমভাবেও পরাগায়ন করা যায়।এছাড়া মৌমাছির মাধ্যমে পরগায়ন হতে দেখা যায়।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
আমাদের দেশের কিছু জায়গায় বর্তমানে কৃত্রিম ভাবে ফুলের পরাগায়ন হচ্ছে।
আফ্রিকাতে সর্বপ্রথম ফলটি চিহ্নিত করা হয় প্রায় তেরোশো বছর আগে।তবে বর্তমানে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশে এই ফলের চাষ পরিলক্ষিত।
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণঃ
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণের কথা বলতে গেলে অনেক পুষ্টিগুণের কথা বলা যায়।আয়রন,ক্যালরি,ভিটামিন সি,ম্যাগনেশিয়াম সহ নানান পুষ্টিগুণে টইটম্বুর এই ফল।শরীরের শক্তি বাড়াতে এই ফলের তুলনা হয় না।এছাড়া ড্রাগন ফলের জুস দেখতে যতটা আকর্ষনীয় তার চেয়ে বেশি সুস্বাদু বলা যায়।
ইমিউনিটি বৃদ্ধিঃড্রাগন ফল শরীরের ইমিউনিটি বাড়াতে অনেকটা উপকারী।শারীরিক বিভিন্ন পরিশ্রমের কারণে আমাদের শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে।এই দূর্বলতা কাটানোর জন্য ড্রাগন ফলের তুলনা হয় না।
ভিটামিন সিঃ ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আমাদের শরীরের আইরন বাড়াতে সাহায্য করে এছাড়া শরীরের শ্বেত রক্তকনিকাকে সুরক্ষা রাখতে সহায়তা করে।
প্রিবায়োটিকঃ আমাদের শরীরে এমন অনেক ব্যাকটেরিয়ার বসবাস যা আমাদের শরীরকে দিনের পর দিন ক্ষতির দিকে ধাবিত করতে থাকে।আর এই ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়ায় করার জন্য ড্রাগন ফলের মধ্যে বিদ্যমান প্রিবায়োটিকস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ক্যালোরিঃ ড্রাগন ফলে ৬০ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায় যা আপনার শরীরের সতেজতা বাড়ায়।
প্রোটিনঃ ড্রাগন ফলে প্রোটিনের পরিমাণ খুবই কম বলা যায়।
চর্বিঃ ফ্যাটের পরিমান ০।ড্রাগন ফল আপনার ফ্যাট বাড়াবে না বললেই চলে।বরং ভিটামিন সি থাকায় শরীরে ফ্যাটের পরিমান কমাতে ফলটি আপনাকে সহযোগিতা করবে.
2
বগলের কালো দাগ দূর করার ৮টি ঘরোয়া উপায়
বগলের কালো দাগ থেকে মুক্তির উপায়
১. ওয়াক্সিং অথবা ইলেক্ট্রোলাইসিস
আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচ কালো হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ সেভিং অথবা হেয়ার রিমুভিং ক্রিম। এজন্য ওয়াক্সিং করুন। যদিও এটা আপনাকে কিছুটা ব্যাথা দিবে।কিন্তু এর মাধ্যমে চুল গোঁড়াসহ উঠে আসবে এবং এতে করে আপনার আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচ হবে ফর্সা। এটি এক্সফোলিইয়েটিং হিসেবেও কাজ করে। যারা আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের লোম থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি পেতে চান তারা ইলেক্ট্রোলাইসিস করতে পারেন। এটি একটি স্থায়ী পদ্ধতি। সময়ের সাথে আস্তে আস্তে কালো দাগ চলে যাবে ।
২. ফর্সাকারী মাস্ক
কালো আন্ডার আর্ম বা বগলের কালো দাগ দূর করার জন্য ঘরে বসেই তৈরি করতে পারেন মাস্ক।
উপকরণ:
আধা চা চামচ লবণ
১/৩ কাপ গোলাপ জল
১/৩ কাপ জনসন বেবি পাউডার ।
পদ্ধতি: উপরের সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে নিন।যতক্ষণ নরম একটি মিশ্রণ না হয়।এটি আপনার আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন।এরপর ধুয়ে ফেলুন আর ভালো ফলাফল দেখুন প্রথম বার ব্যবহারেই ।এটি প্রতিবার ওয়াক্সিং এর পর পরই আপনার আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে লাগাবেন ।
৩. লেবুর রস
এটি একটি খুবই উপকারী পদ্ধতি। গোসলের আগে লেবু কেটে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে ঘষতে হবে। লেবু ন্যাচারাল বা প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করে। গোসলের পর ত্বক নরম করার জন্য ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম লাগান ।
৪. আলু এবং শসা
বগলের কালো দাগ থেকে মুক্তি পেতে আলুর রস
আলু প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করে । আলু পাতলা করে কেটে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে ঘষতে পারেন বা আলুর রস বের করেও লাগাতে পারেন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। একইভাবে শশা ব্যবহার করতে পারেন।
৫. জাফরান মিশ্রণ
এক চিমটি জাফরান ২ চামচ দুধে অথবা ক্রীমে মিশিয়ে শোবার সময় আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে লাগান। পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলুন। এটি শুধু বাহুর নিচের অংশ কে ফর্সাই করে না, জার্ম ও ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস করে।
৬. ডিওডোরেন্ট কম পরিমাণে ব্যবহার করুন
প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে শরীরের গন্ধ কিছুদিনের জন্য দূর করুন। বেকিং সোডা অল্প পানিতে দিয়ে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচটা ধুয়ে ফেলুন। ডিওডোরেন্ট সরাসরি শরীরে না লাগিয়ে কাপড়ে লাগান ।
৭. চন্দন ও গোলাপজল
চন্দন ও গোলাপজল একসাথে মিশিয়ে লাগান। চন্দন এর ফর্সাকারী উপাদান দিয়ে ফর্সা করবে আর গোলাপ জল ত্বক রাখবে ঠান্ডা আর নরম।
৮. ফর্সাকারী স্ক্রাব
সেনসিটিভ ত্বকের জন্য তৈরি স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন।